
ফরয ছালাত বাদে সম্মিলিত দো‘আ (الدعاء الجماعي بعد الصلاة المكةوبة)
ফরয ছালাত শেষে সালাম ফিরানোর পরে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে হাত
উঠিয়ে ইমামের সরবে দো‘আ পাঠ ও মুক্তাদীদের সশব্দে ‘আমীন’ ‘আমীন’ বলার
প্রচলিত প্রথাটি দ্বীনের মধ্যে একটি নতুন সৃষ্টি। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও
ছাহাবায়ে কেরাম হ’তে এর পক্ষে ছহীহ বা যঈফ সনদে কোন দলীল নেই। বলা আবশ্যক
যে, আজও মক্কা-মদীনার দুই হারাম-এর মসজিদে উক্ত প্রথার কোন অস্তিত্ব নেই।প্রচলিত সম্মিলিত দো‘আর ক্ষতিকর দিক সমূহ :
(১) এটি সুন্নাত বিরোধী আমল। অতএব তা যত মিষ্ট ও সুন্দর মনে হৌক না কেন সূরায়ে কাহ্ফ-এর ১০৩-৪ নং আয়াতের মর্ম অনুযায়ী ঐ ব্যক্তির ক্ষতিগ্রস্ত আমলকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।
(২) এর ফলে মুছল্লী স্বীয় ছালাতের চাইতে ছালাতের বাইরের বিষয় অর্থাৎ প্রচলিত ‘মুনাজাত’কেই বেশী গুরুত্ব দেয়। আর এজন্যেই বর্তমানে মানুষ ফরয ছালাতের চাইতে মুনাজাতকে বেশী গুরুত্ব দিচ্ছে এবং ‘আখেরী মুনাজাত’ নামক বিদ‘আতী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বেশী আগ্রহ বোধ করছে ও দলে দলে সেখানে ভিড় জমাচ্ছে।
(৩) এর মন্দ পরিণতিতে একজন মুছল্লী সারা জীবন ছালাত আদায় করেও কোন কিছুর অর্থ শিখে না। বরং ছালাত শেষে ইমামের মুনাজাতের মুখাপেক্ষী থাকে।
(৪) ইমাম আরবী মুনাজাতে কী বললেন সে কিছুই বুঝতে পারে না। ওদিকে নিজেও কিছু বলতে পারে না। এর পূর্বে ছালাতের মধ্যে সে যে দো‘আগুলো পড়েছে, অর্থ না জানার কারণে সেখানেও সে অন্তর ঢেলে দিতে পারেনি। ফলে জীবনভর ঐ মুছল্লীর অবস্থা থাকে ‘না ঘরকা না ঘাটকা’।
(৫) মুছল্লীর মনের কথা ইমাম ছাহেবের অজানা থাকার ফলে মুছল্লীর কেবল ‘আমীন’ বলাই সার হয়।
(৬) ইমাম ছাহেবের দীর্ঘক্ষণ ধরে আরবী-উর্দূ-বাংলায় বা অন্য ভাষায় করুণ সুরের মুনাজাতের মাধ্যমে শ্রোতা ও মুছল্লীদের মন জয় করা অন্যতম উদ্দেশ্য থাকতে পারে। ফলে ‘রিয়া’ ও ‘শ্রুতি’-র কবীরা গোনাহ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ‘রিয়া’-কে হাদীছে الشرك الأصغر বা ‘ছোট শিরক’ বলা হয়েছে। [204] যার ফলে ইমাম ছাহেবের সমস্ত নেকী বরবাদ হয়ে যাওয়ার নিশ্চিত সম্ভাবনা সৃষ্টি হ’তে পারে।
ছালাতে হাত তুলে সম্মিলিত দো‘আ :
(১) ‘ইস্তিসক্বা’ অর্থাৎ বৃষ্টি প্রার্থনার ছালাতে ইমাম ও মুক্তাদী সম্মিলিতভাবে দু’হাত তুলে দো‘আ করবে। এতদ্ব্যতীত
(২) ‘কুনূতে নাযেলাহ’ ও ‘কুনূতে বিতরে’ও করবে।
একাকী দু’হাত তুলে দো‘আ :
ছালাতের বাইরে যে কোন সময়ে বান্দা তার প্রভুর নিকটে যে কোন ভাষায় দো‘আ করবে। তবে হাদীছের দো‘আই উত্তম। বান্দা হাত তুলে একাকী নিরিবিলি কিছু প্রার্থনা করলে আল্লাহ তার হাত খালি ফিরিয়ে দিতে লজ্জা বোধ করেন।[205] খোলা দু’হস্ততালু একত্রিত করে চেহারা বরাবর সামনে রেখে দো‘আ করবে।[206] দো‘আ শেষে মুখ মাসাহ করার হাদীছ যঈফ। [207] বরং উঠানো অবস্থায় দো‘আ শেষে হাত ছেড়ে দিবে।
(১) রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) স্বীয় উম্মতের জন্য আল্লাহর নিকট হাত উঠিয়ে একাকী কেঁদে কেঁদে দো‘আ করেছেন।[208]
(২) বদরের যুদ্ধের দিন তিনি ক্বিবলামুখী হয়ে আল্লাহর নিকটে একাকী হাত তুলে কাতর কণ্ঠে দো‘আ করেছিলেন। [209]
(৩) বনু জাযীমা গোত্রের কিছু লোক ভুলক্রমে নিহত হওয়ায় মর্মাহত হয়ে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) একাকী দু’বার হাত উঠিয়ে আল্লাহর নিকটে ক্ষমা চেয়েছিলেন।[210]
(৪) আওত্বাস যুদ্ধে আবু মূসা আশ‘আরী (রাঃ)-এর নিহত ভাতিজা দলনেতা আবু ‘আমের আশ‘আরী (রাঃ)-এর জন্য ওযূ করে দু’হাত তুলে একাকী দো‘আ করেছিলেন।[211]
(৫) তিনি দাওস কওমের হেদায়াতের জন্য ক্বিবলামুখী হয়ে একাকী দু’হাত তুলে দো‘আ করেছেন।[212]
এতদ্ব্যতীত
(৬) হজ্জ ও ওমরাহ কালে সাঈ করার সময় ‘ছাফা’ পাহাড়ে উঠে কা‘বার দিকে মুখ ফিরিয়ে দু’হাত তুলে দো‘আ করা।[213]
(৭) আরাফার ময়দানে একাকী দু’হাত তুলে দো‘আ করা।[214]
(৮) ১ম ও ২য় জামরায় কংকর নিক্ষেপের পর একটু দূরে সরে গিয়ে ক্বিবলামুখী হয়ে দু’হাত তুলে দো‘আ করা। [215]
(৯) মুসাফির অবস্থায় হাত তুলে দো‘আ করা।[216]
তাছাড়া জুম‘আ ও ঈদায়েনের খুৎবায় বা অন্যান্য সভা ও সম্মেলনে একজন দো‘আ করলে অন্যেরা (দু’হাত তোলা ছাড়াই) কেবল ‘আমীন’ বলবেন। [217] এমনকি একজন দো‘আ করলে অন্যজন সেই সাথে ‘আমীন’ বলতে পারেন।
উল্লেখ্য যে, দো‘আর জন্য সর্বদা ওযূ করা, ক্বিবলামুখী হওয়া এবং দু’হাত তোলা শর্ত নয়। বরং বান্দা যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় আল্লাহর নিকটে প্রার্থনা করবে। যেমন খানাপিনা, পেশাব-পায়খানা, বাড়ীতে ও সফরে সর্বদা বিভিন্ন দো‘আ করা হয়ে থাকে। আর আল্লাহ যে কোন সময় যে কোন অবস্থায় তাঁকে আহবান করার জন্য বান্দার প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন।[218]
কুরআনী দো‘আ :
রুকূ ও সিজদাতে কুরআনী দো‘আ পড়া নিষেধ আছে।[219] তবে মর্ম ঠিক রেখে সামান্য শাব্দিক পরিবর্তনে পড়া যাবে। যেমন রববানা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া … (বাক্বারাহ ২/২০১)-এর স্থলে আল্লা-হুম্মা রববানা আ-তিনা অথবা আল্লা-হুম্মা আ-তিনা ফিদ্দুন্ইয়া …বলা।[220] অবশ্য শেষ বৈঠকে তাশাহহুদের পরে সালাম ফিরানোর পূর্বে কুরআনী দো‘আ সহ ছহীহ হাদীছ ভিত্তিক সকল প্রকারের দো‘আ পাঠ করা যাবে।
সুন্নাত-নফলের বিবরণ (السنن والنوافل) :
(ক) ফরয ব্যতীত সকল ছালাতই নফল বা অতিরিক্ত। তবে যেসব নফল রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) নিয়মিত পড়তেন বা পড়তে তাকীদ করতেন, সেগুলিকে ফিক্বহী পরিভাষায় ‘সুন্নাতে মুওয়াক্কাদাহ’ বা ‘সুন্নাতে রাতেবাহ’ বলা হয়। যেমন ফরয ছালাত সমূহের আগে-পিছের সুন্নাত সমূহ। এই সুন্নাতগুলি কবাযা হ’লে তা আদায় করতে হয়। যেমন যোহরের প্রথম দু’রাক‘আত বা চার রাক‘আত সুন্নাত ক্বাযা হ’লে তা যোহর ছালাত আদায়ের পরে পড়তে হয় এবং ফজরের দু’রাক‘আত সুন্নাত ক্বাযা হ’লে তা ফজরের ছালাতের পরেই পড়তে হয়। [221] এজন্য তাকে বেলা ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়না।
২য় প্রকার সুন্নাত হ’ল ‘গায়ের মুওয়াক্কাদাহ’, যা আদায় করা সুন্নাত এবং যা করলে নেকী আছে, কিন্তু তাকীদ নেই। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘দুই আযানের মধ্যে’ অর্থাৎ আযান ও এক্বামতের মাঝে ছালাত রয়েছে (২ বার)। তৃতীয়বারে বললেন, যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে’।[222] যেমন আছরের পূর্বে দুই বা চার রাক‘আত সুন্নাত, মাগরিব ও এশার পূর্বে দু’রাক‘আত সুন্নাত।[223] তবে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) মাগরিবের ব্যাপারে বিশেষভাবে বলেন, ‘তোমরা মাগরিবের ছালাতের পূর্বে দু’রাক‘আত পড় (২ বার)। তৃতীয়বারে বললেন, যে ব্যক্তি ইচ্ছা করে’। [224]
এর দ্বারা নফল ছালাতের নেকী যেমন পাওয়া যায়, তেমনি মুছল্লী বৃদ্ধি পায়। যাতে জামা‘আতের নেকী বেশী হয়। [225]
(খ) ফরয ও সুন্নাতের জন্য স্থান পরিবর্তন ও কিছুক্ষণ দেরী করে উভয় ছালাতের মাঝে পাথর্ক্য করা উচিত।[226]
(গ) সুন্নাত বা নফল ছালাত সমূহ মসজিদের চেয়ে বাড়ীতে পড়া উত্তম। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, বাড়ীতে নফল ছালাত অধিক উত্তম আমার এই মসজিদে ছালাত আদায়ের চাইতে; ফরয ছালাত ব্যতীত’।[227] অন্য হাদীছে বলা হয়েছে, ‘তোমরা তোমাদের বাড়ীতে কিছু ছালাত (অর্থাৎ সুন্নাত-নফল) আদায় কর এবং ওটাকে কবরে পরিণত করো না’।[228]
ইমাম নববী বলেন, বাড়ীতে নফল ছালাত আদায়ে উৎসাহ দানের উদ্দেশ্য এটা হ’তে পারে যে, সেটা গোপনে হয় এবং ‘রিয়া’ মুক্ত হয়, বাড়ীতে বরকত হয়, আল্লাহর রহমত এবং ফেরেশতা মন্ডলী নাযিল হয় ও শয়তান পালিয়ে যায়।[229]
(ঘ) সাধারণ নফল ছালাতের জন্য কোন রাক‘আত নির্দিষ্ট নেই; যত খুশী পড়া যায়।[230] তবে রাতের বিশেষ নফল অর্থাৎ তারাবীহ বা তাহাজ্জুদের ছালাত আল্লাহর রাসূল (ছাঃ) ১১ রাক‘আতের ঊর্ধ্বে পড়েননি।[231]
(ঙ) একই নফল ছালাত কিছু অংশ দাঁড়িয়ে ও কিছু অংশ বসে পড়া যায়।[232]
(চ) ফজরের সুন্নাত পড়ার পরে ডান কাতে স্বল্পক্ষণ শুতে হয়।[233]
সুন্নাত ও নফলের ফযীলত :
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন,
مَنْ صَلَّى فِىْ يَوْمٍ وَ لَيْلَةٍ اثْنَتَيْ عَشْرَةَ رَكْعَةً
بُنِيَ لَهُ بَيْتٌ فِى الْجَنَّةِ، أَرْبَعًا قَبْلَ الظُّهْرِ
وَرَكْعَتَيْنِ بَعْدَهَا وَرَكْعَتَيْنِ بَعْدَ الْمَغْرِبِ
وَرَكْعَتَيْنِ بَعْدَ الْعِشَاءِ وَرَكْعَتَيْنِ قَبْلَ صَلاَةِ
الْفَجْرِ، رواهُ الترمذىُّ ومسلمٌ عن أم حبيبةَ (رض)-
(১) ‘যে ব্যক্তি দিবারাত্রিতে ১২ রাক‘আত ছালাত আদায় করে, তার জন্য
জান্নাতে একটি গৃহ নির্মাণ করা হবে। যোহরের পূর্বে চার, পরে দুই, মাগরিবের
পরে দুই, এশার পরে দুই ও ফজরের পূর্বে দুই’।[234] ইবনে ওমর (রাঃ)-এর
বর্ণনায় রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) থেকে যোহরের পূর্বে দু‘রাক‘আত সহ সর্বমোট দশ
রাক‘আতের নিয়মিত আমলের কথা এসেছে।[235](২) রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,
… فَإِنِ انْتَقَصَ مِنْ فَرِيْضَتِهِ شَيْءٌ قَالَ الرَّبُّ عَزَّ
وَجَلَّ انْظُرُوْا هَلْ لِعَبْدِي مِنْ تَطَوُّعٍ فَيُكَمَّلَ بِهَا مَا
انْتَقَصَ مِنَ الْفَرِيضَةِ ثُمَّ يَكُوْنُ سَائِرُ عَمَلِهِ عَلَى
ذَلِكَ-
… ‘ক্বিয়ামতের দিন (মীযানের পাল্লায়) ফরয ইবাদতের কমতি হ’লে প্রতিপালক
আল্লাহ বলবেন, দেখ আমার বান্দার কোন নফল ইবাদত আছে কি-না। তখন নফল দিয়ে তার
ঘাটতি পূরণ করা হবে। অতঃপর তার অন্যান্য সকল আমল সম্পর্কেও অনুরূপ করা
হবে’ (যেমন ছালাত, ছিয়াম, যাকাত, হজ্জ ইত্যাদিতে)। [236]তিনি বলেন, তোমরা অন্ধকারাচ্ছন্ন রাত্রির ন্যায় ঘনঘোর ফিৎনা সমূহে পতিত হবার আগেই নেক আমল সমূহের প্রতি দ্রুত ধাবিত হও। যখন লোকেরা মুমিন অবস্থায় সকালে উঠবে ও কাফের অবস্থায় সন্ধ্যা করবে এবং মুমিন অবস্থায় সন্ধ্যা করবে ও কাফির অবস্থায় সকালে উঠবে। সে দুনিয়াবী স্বার্থের বিনিময়ে তার দ্বীনকে বিক্রি করবে’। [237] অর্থাৎ চারিদিকে অন্যায় ছেয়ে যাবে। সঠিক পথের সন্ধান পাওয়া দুষ্কর হবে। নেক কাজের পথও খুঁজে পাওয়া যাবে না। যেমন আজকাল শিরক ও বিদ‘আতযুক্ত আমলকে নেক আমল বলা হচ্ছে। পক্ষান্তরে ছহীহ সুন্নাহভিত্তিক আমলকে বাতিল বলা হচ্ছে।
(৩) খাদেম রবী‘আহ বিন কা‘ব একদিন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর নিকট দাবী করেন যে, আমি আপনার সাথে জান্নাতে থাকতে চাই। জবাবে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘তুমি বেশী বেশী সিজদার মাধ্যমে আমাকে সাহায্য কর’। অনুরূপ একটি প্রশ্নে আরেক খাদেম ছাওবানকে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, তুমি অধিকহারে সিজদা কর। কেননা আল্লাহর উদ্দেশ্যে প্রতিটি সিজদার মাধ্যমে আল্লাহ তোমার সম্মানের স্তর একটি করে বৃদ্ধি করবেন ও তোমার থেকে একটি করে গোনাহ দূর করে দিবেন। [238]
মাসবূকের ছালাত (صلاة المسبوق) :
কেউ ইমামের সাথে ছালাতের কিছু অংশ পেলে তাকে ‘মাসবূক্ব’ বলে। মুছল্লী ইমামকে যে অবস্থায় পাবে, সে অবস্থায় ছালাতে যোগদান করবে। [239] ইমামের সাথে যে অংশটুকু পাবে, ওটুকুই তার ছালাতের প্রথম অংশ হিসাবে গণ্য হবে। রুকূ অবস্থায় পেলে স্রেফ সূরায়ে ফাতিহা পড়ে রুকূতে শরীক হবে। ‘ছানা’ পড়তে হবে না। সূরায়ে ফাতিহা পড়তে না পারলে রাক‘আত গণনা করা হবে না। মুসাফির কোন মুক্বীমের ইক্বতিদা করলে পুরা ছালাত আদায় করবে। অতএব রুকূ, সিজদা, বৈঠক যে অবস্থায় ইমামকে পাওয়া যাবে, সেই অবস্থায় জামা‘আতে যোগদান করবে। তাতে সে জামা‘আতের পূর্ণ নেকী পেয়ে যাবে। [240]
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন,
فَمَا أَدْرَكْتُمْ فَصَلُّوْا، وَ مَا فَاتَكُمْ فَأَتِمُّوْا-
‘ছালাতের যে অংশটুকু তোমরা পাও সেটুকু আদায় কর এবং যেটুকু বাদ পড়ে, সেটুকু পূর্ণ কর’। [241]ক্বাযা ছালাত (قضاء الفوائت) :
ক্বাযা ছালাত দ্রুত ও ধারাবাহিকভাবে এক্বামত সহ আদায় করা বাঞ্ছনীয়।[242] খন্দকের যুদ্ধের দিন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ও ছাহাবীগণ মাগরিবের পরে যোহর থেকে এশা পর্যন্ত চার ওয়াক্তের ক্বাযা ছালাত এক আযান ও চারটি পৃথক এক্বামতে পরপর জামা‘আত সহকারে আদায় করেন। [243]
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন,
مَنْ نَسِىَ صَلاَةً أَوْ نَامَ عَنْهَا فَكَفَّارَتُهَا أَنْ يُّصَلِّيَهَا إِذَا ذَكَرَهَا
‘কেউ ভুলে গেলে অথবা ঘুমিয়ে গেলে তার কাফফারা হ’ল ঘুম ভাঙলে অথবা স্মরণে আসার সাথে সাথে ক্বাযা ছালাত আদায় করা’। [244]‘উমরী ক্বাযা’ অর্থাৎ বিগত বা অতীত জীবনের ক্বাযা ছালাত সমূহ বর্তমানে নিয়মিত ফরয ছালাতের সাথে যুক্ত করে ক্বাযা হিসাবে আদায় করা সম্পূর্ণরূপে একটি বিদ‘আতী প্রথা’।[245] কেননা ইসলাম তার পূর্বেকার সবকিছুকে ধ্বসিয়ে দেয়[246] এবং খালেছভাবে তওবা করলে আল্লাহ তাঁর বান্দার বিগত সকল গোনাহ মাফ করে দেন। [247] অতএব এমতাবস্থায় উচিত হবে, বেশী বেশী নফল ইবাদত করা। কেননা ফরয ইবাদতের ঘাটতি হ’লে ক্বিয়ামতের দিন আল্লাহর হুকুমে নফল ইবাদতের নেকী দ্বারা তা পূর্ণ করা হবে।[248]
[1] . আবুদাঊদ হা/৭৩০ ‘হাদীছ ছহীহ’; দারেমী, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ প্রভৃতি; ঐ, মিশকাত হা/৮০১ ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪ ‘ছালাতের বিবরণ’ অনুচ্ছেদ-১০; বঙ্গানুবাদ মেশকাত শরীফ (ঢাকা : এমদাদিয়া লাইব্রেরী, ৫ম মুদ্রণ ১৯৮৭) হা/৭৪৫ (১২), ১/৩৪০ পৃঃ।
[2] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ; ছহীহ বুখারী ও মিশকাত -এর ১ম হাদীছ।
[3] . হাকেম, বায়হাক্বী, আলবানী, ছিফাতু ছালা-তিন্নবী (বৈরূত : ১৪০৩/১৯৮৩) পৃঃ ৬৯; ইরওয়া হা/৩৫৪-এর শেষে দ্রষ্টব্য।
[4] . আবুদাঊদ হা/৭৩৭।
[5] . বুখারী (দিল্লী ছাপা) ১/১০২ পৃঃ, হা/৭৪০, ‘আযান’ অধ্যায়-১০, অনুচ্ছেদ-৮৭; ঐ, মিশকাত হা/৭৯৮, ‘ছালাতের বিবরণ’ অনুচ্ছেদ-১০। উল্লেখ্য যে, ইসলামিক ফাউন্ডেশন (১৯৯১), আধুনিক প্রকাশনী (১৯৮৮) প্রভৃতি বাংলাদেশের একাধিক সরকারী ও বেসরকারী প্রকাশনা সংস্থা কর্তৃক অনুদিত ও প্রকাশিত বঙ্গানুবাদ বুখারী শরীফে উপরোক্ত হাদীছটির অনুবাদে ‘ডান হাত বাম হাতের কব্জির উপরে’ -লেখা হয়েছে। এখানে অনুবাদের মধ্যে ‘কব্জি’ কথাটি যোগ করার পিছনে কি কারণ রয়েছে বিদগ্ধ অনুবাদক ও প্রকাশকগণই তা বলতে পারবেন। তবে হাদীছের অনুবাদে এভাবে কমবেশী করা ভয়ংকর গর্হিত কাজ বলেই সকলে জানেন।
[6] . আহমাদ হা/২২৬১০, সনদ হাসান, আলবানী, আহকামুল জানায়েয, মাসআলা নং-৭৬, ১১৮ পৃঃ; তিরমিযী (তুহফা সহ, কায়রো : ১৪০৭/১৯৮৭) হা/২৫২, ‘ছালাত’ অধ্যায়-২, অনুচ্ছেদ-১৮৭, ২/৮১, ৯০; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১০৯।
[7] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/৪৭৯; আবুদাঊদ হা/৭৫৫, ইবনু মাস‘ঊদ হ’তে; ঐ, হা/৭৫৯, ত্বাঊস বিন কায়সান হ’তে; ‘ছালাত’ অধ্যায়-২, ‘ছালাতে বাম হাতের উপর ডান হাত রাখা’ অনুচ্ছেদ-১২০।
[8] . নায়লুল আওত্বার ৩/২৫।
[9] . নায়লুল আওত্বার ৩/২২; ফিক্বহুস সুন্নাহ (কায়রো : ১৪১২/১৯৯২) ১/১০৯।
[10] . মির‘আতুল মাফাতীহ (দিল্লী: ৪র্থ সংস্করণ, ১৪১৫/১৯৯৫) ৩/৬৩; তুহফাতুল আহওয়াযী ২/৮৯ ।
[11] . মির‘আত (লাহোর ১ম সংস্করণ, ১৩৮০/১৯৬১) ১/৫৫৮; ঐ, ৩/৬৩; তুহফা ২/৮৩ ।
[12] . মির‘আত ৩/৫৯ পৃঃ; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১০৯; নায়লুল আওত্বার ৩/১৯ ।
[13] . মির‘আত ৩/৫৯ পৃঃ, হা/৮০৪-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য।
[14] . ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১১২ পৃঃ ; নায়ল ৩/৩৬-৩৯ পৃঃ।
[15] . নায়লুল আওত্বার ৩/৫২ পৃঃ। বিস্তারিত আলোচনা দ্রষ্টব্য : নায়ল ৩/৩৯-৫২।
[16] . নায়লুল আওত্বার ৩/৪৬ পৃঃ।
[17] . আবুদাঊদ হা/৭৮৮ ‘ছালাত’ অধ্যায়-২, অনুচ্ছেদ-১২৫।
[18] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮২৩ ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২; তাফসীরে কুরতুবী মুক্বাদ্দামা, ‘বিসমিল্লাহ’ অংশ দ্রষ্টব্য।
[19] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা (বৈরূত : ১৩৯১/১৯৭১), হা/৪৯৪-৯৬; আহমাদ, মুসলিম, নায়ল ৩/৩৯; দারাকুৎনী হা/১১৮৬-৯৫; হাদীছ ছহীহ।
[20] . নায়লুল আওত্বার ৩/৪৬ পৃঃ ।
[21] . যা-দুল মা‘আ-দ ১/১৯৯-২০০ পৃঃ ; নায়ল ৩/৪৭ পৃঃ; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১০২ পৃঃ।
[22] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮২২ ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২; কুতুবে সিত্তাহ সহ প্রায় সকল হাদীছ গ্রন্থে উক্ত হাদীছটি বর্ণিত হয়েছে।
[23] . আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৮০৪; আবুদাঊদ হা/৮৫৯ ‘ছালাত’ অধ্যায়-২, অনুচ্ছেদ-১৪৯।
[24] . আবুদাঊদ হা/৮১৮।
[25] . আবুদাঊদ হা/৮২০।
[26] . বুখারী, জুয্উল ক্বিরাআত; ত্বাবারাণী আওসাত্ব, বায়হাক্বী, ছহীহ ইবনু হিববান হা/১৮৪৪; হাদীছ ছহীহ- আরনাঊত্ব; তুহফাতুল আহওয়াযী, ‘ইমামের পিছনে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-২২৯, হা/৩১০-এর ভাষ্য (فالطريقان محفوظان) , ২/২২৮ পৃঃ; নায়লুল আওত্বার ২/৬৭ পৃঃ, ‘মুক্তাদীর ক্বিরাআত ও চুপ থাকা’ অনুচ্ছেদ।
[27] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮২৩, ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২; নায়ল ৩/৫১-৫২।
[28] . তিরমিযী (তুহফা সহ) হা/২৪৭-এর ভাষ্য ২/৬১ পৃঃ; আবুদাঊদ (আওন সহ) হা/৮০৬-এর ভাষ্য, ৩/৩৮ পৃঃ ।
[29] . তিরমিযী (তুহফা সহ) হা/৩১০; মিশকাত হা/৮৫৪, ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২; আহমাদ হা/২২৭৯৮, সনদ হাসান -আরনাঊত্ব; হাকেম ১/২৩৮, হা/৮৬৯। আলবানী অত্র হাদীছ দ্বারা জেহরী ছালাতে মুক্তাদীর জন্য সূরা ফাতিহা পাঠ করাকে ‘জায়েয’ বলেছেন, কিন্তু ‘ওয়াজিব’ বলেন নি (দ্র: মিশকাত হা/৮৫৪-এর টীকা) । পরবর্তীতে উক্ত হাদীছকে যঈফ বলেছেন (আবুদাঊদ হা/৮২৩)। এমনকি তিনি অন্যত্র জেহরী ছালাতে ইমামের পিছনে সূরা ফাতিহা পাঠ ‘মনসূখ’ বলেছেন (ছিফাত ৭৯-৮১)। পক্ষান্তরে ইমাম বুখারী ‘জেহরী ও সের্রী সকল ছালাতে ইমাম ও মুক্তাদী উভয়ের জন্য সূরা ফাতিহা পাঠ করা ওয়াজিব’ বলে অনুচ্ছেদ রচনা করেছেন (বুখারী, ‘আযান’ অধ্যায়-১০, অনুচ্ছেদ-৯৫)।
[30] . কুরতুবী, উক্ত আয়াতের তাফসীর দ্রষ্টব্য, ৭/৩৫৪ পৃঃ।
[31] . নূরুল আনওয়ার ২১৩-১৪ পৃঃ; নায়লুল আওত্বার ৩/৬৭ পৃঃ।
[32] . যেমন আল্লাহ বলেন, وَلَقَدْ آتَيْنَاكَ سَبْعًا مِّنَ الْمَثَانِيْ وَالْقُرْآنَ الْعَظِيْمَ ‘আমরা আপনাকে দিয়েছি সাতটি আয়াত (সূরা ফাতিহা), যা পুন: পুন: পঠিত হয় এবং মহান কুরআন’ (হিজর ১৫/৮৭)। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, إِنَّا مَعْشَرَ الأَنْبِيَاءِ لاَ نُورَثُ مَا تَرَكْنَاهُ صَدَقَةٌ ‘আমরা নবীগণ! কোন উত্তরাধিকারী রাখি না। যা কিছু আমরা রেখে যাই, সবই ছাদাক্বা’। =কানযুল উম্মাল হা/৩৫৬০০; নাসাঈ কুবরা হা/৬৩০৯; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৫৯৭৬ ‘ফাযায়েল ও শামায়েল’ অধ্যায়-২৯, অনুচ্ছেদ-১০।
[33] . নাহল ১৬/৪৪, ৬৪।
[34] . নাজম ৫৩/৩-৪ وَمَا يَنْطِقُ عَنِ الْهَوَى، إِنْ هُوَ إِلاَّ وَحْيٌ يُوحَى, ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৯ ثُمَّ إِنَّ عَلَيْنَا بَيَانَهُ ।
[35] . আবুদাঊদ, নাসাঈ, তিরমিযী , মিশকাত হা/৮৫৫, ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২।
[36] . হুজ্জাতুল্লা-হিল বা-লিগাহ (কায়রো : দারুত তুরাছ ১৩৫৫/১৯৩৬), ২/৯ পৃঃ।
[37] . আবুদাঊদ হা/৮২৭; আওনুল মা‘বূদ হা/৮১১-১২, অনুচ্ছেদ-১৩৫; নায়লুল আওত্বার ৩/৬৫।
[38] . আবুদাঊদ, নাসাঈ, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৮৫৭।
[39] . ইবনু মাজাহ হা/৮৫০; দারাকুৎনী হা/১২২০; বায়হাক্বী ২/১৫৯-৬০ পৃঃ; হাদীছ যঈফ।
[40] . ফাৎহুল বারী ২/২৮৩ পৃঃ, হা/৭৫৬ -এর আলোচনা দ্রষ্টব্য; নায়লুল আওত্বার ৩/৭০ পৃঃ। আলবানী হাদীছটিকে ‘হাসান’ বলেছেন। অতঃপর ব্যাখ্যায় বলেন যে, হাদীছটির কোন সূত্র দুর্বলতা (ضعف) হ’তে মুক্ত নয়। তবে দুর্বল সূত্র সমূহের সমষ্টি সাক্ষ্য দেয় যে, এর কিছু ভিত্তি আছে (أن للحديث أصلا) (ইরওয়া হা/৫০০, ২/২৭৭)। তাঁর উপরোক্ত মন্তব্যই ইঙ্গিত দেয় যে, হাদীছটি আসলেই যঈফ, যা অন্যান্য মুহাদ্দিছগণ সর্বসম্মত ভাবে বলেছেন।
[41] . ত্বাবারাণী, বায়হাক্বী, সৈয়ূত্বী, আল-জামে‘উল কাবীর হা/১১৯৪; আলবানী, তামামুল মিন্নাহ পৃঃ ৩২৯।
[42] . বায়হাক্বী, মিশকাত হা/৩৫ ‘ঈমান’ অধ্যায়-১, সনদ জাইয়িদ।
[43] . দারাকুৎনী (বৈরূত : দারুল কুতুবিল ইলমিয়াহ ১৪১৭/১৯৯৬) হা/১২১২, ১/৩১৯ পৃঃ, সনদ ছহীহ।
[44] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/৪৯০, ১/২৪৭-৪৮ পৃঃ সনদ ছহীহ। أجزأ الشيئ فلانا اي كفاه অর্থাৎ ‘এটি তার জন্য যথেষ্ট হয়েছে’ ; আল-মু‘জামুল ওয়াসীত্ব ১১৯-২০ পৃঃ।
[45]
[46] . মুসলিম হা/১০৮৫, ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৩৮; আবুদাঊদ (আওন সহ), অনুচ্ছেদ-১৫২, হা/৮৭৫, ৩/১৪৫ পৃঃ।
[47] . দারাকুৎনী হা/১৫৮৭ ‘যে ব্যক্তি জুম‘আর এক রাক‘আত পেল কিংবা পেল না’ অনুচ্ছেদ।
[48] . দারাকুৎনী হা/১৫৮৭; হাদীছ ‘যঈফ’, টীকা দ্র:।
[49] . আবুদাঊদ (‘আওন সহ) হা/৬৬৯-৭০; আবুদাঊদ হা/৬৮৩-৮৪, অনুচ্ছেদ-১০১।
[50] . ‘আওনুল মা‘বূদ ৩/১৪৬ পৃঃ, হা/৮৭৫ -এর ব্যাখ্যা।
[51] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা (বৈরূত: ১৩৯১/১৯৭১; ১ম সংস্করণ, তাহক্বীক্ব: ড. মুহাম্মাদ মুছতফা আল-আ‘যামী), ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ- ৯৩ ও ৯৪, ১/২৪৬-৪৭ পৃঃ।
[52] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৬৮৬, ‘আযান দেরীতে দেওয়া’ অনুচ্ছেদ-৬।
[53] . বুখারী, জুয্উল ক্বিরাআত, মাসআলা-১০৬, পৃঃ ৪৬; ‘আওনুল মা‘বূদ হা/৮৭৫-এর ব্যাখ্যা ৩/১৫২ পৃঃ।
[54] . সিলসিলা ছহীহাহ হা/২২৯-এর আলোচনার শেষে দ্রষ্টব্য।
[55] . শাওকানী, নায়লুল আওত্বার ৩/৬৯।
[56] . বুখারী, জুয্উল ক্বিরাআত, হা/২৮, পৃঃ ১৩।
[57] . নায়লুল আওত্বার ৩/৬৯ পৃঃ।
[58] . নায়লুল আওত্বার ৩/৬৭-৬৮ পৃঃ।
[59] . দারাকুৎনী হা/১১৭৮, তিরমিযী, মিশকাত হা/২২০৫ ‘কুরআনের ফযীলত’ অধ্যায়-৮, ‘তেলাওয়াতের আদব’ অনুচ্ছেদ-১ ; নায়ল ৩/৪৯-৫০ পৃঃ।
[60] . আহমাদ, আবুদাঊদ, ইবনু মাজাহ, দারেমী, মিশকাত হা/২১৯৯, ২২০৮।
[61] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২১৯২।
[62] . নাসাঈ হা/৮৯৪; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮১২, অনুচ্ছেদ-১১। দুই সাকতা সম্পর্কে বর্ণিত হাদীছটি যঈফ (আবুদাঊদ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৮১৮)।
[63] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮২৮ ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২; নায়ল ৩/৭৬।
[64] . বুখারী, মুসলিম প্রভৃতি; নায়লুল আওত্বার ৩/৮০-৮২ পৃঃ ‘প্রতি রাক‘আতে দু’টি সূরা পড়া ও তারতীব‘ অনুচ্ছেদ; আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৮৬২, অনুচ্ছেদ-১২।
[65] . ইবনু মাজাহ হা/৮৪৩ ‘ছালাতে দাঁড়ানো’ অধ্যায়-৫, অনুচ্ছেদ-১১।
[66] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮২৮, ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২; নায়ল ৩/৭৬, ৪/২৪ পৃঃ।
[67] . মুওয়াত্ত্বা হা/২৬০; মির‘আত ১/৬০০ পৃঃ ; ঐ, ৩/১৩১ পৃঃ।
[68] . (১) কুরআনের প্রথম দিকের ৭টি বড় সূরাকে ‘দীর্ঘ সপ্তক’ (السبع الطوال) বলা হয়। সেগুলি হ’ল যথাক্রমে সূরা বাক্বারাহ, আলে ইমরান, নিসা, মায়েদাহ, আন‘আম, আ‘রাফ ও তওবাহ। কোন কোন বিদ্বান আনফাল ও তওবাহকে একত্রে একটি সূরা হিসাবে গণ্য করেছেন (২) ক্বাফ হ’তে মুরসালাত পর্যন্ত ২৮টি সূরাকে ‘দীর্ঘ বিস্তৃত’ (طوال المفصَّل), (৩) ‘নাবা’ হ’তে ‘লাইল’ পর্যন্ত ১৫টি সূরাকে ‘মধ্যম বিস্তৃত’ (أوساط المفصَّل), এবং (৪) ‘যোহা’ হ’তে ‘নাস’ পর্যন্ত ২২টি সূরাকে ‘স্বল্প বিস্তৃত’ (قصار المفصَّل) সূরা বলা হয়। বাকী গুলিকে সাধারণ সূরা হিসাবে গণ্য করা হয়।
[69] . মুসলিম, নাসাঈ, মিশকাত হা/৮৪২, ৮৪৮; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মুসলিম, নাসাঈ, মিশকাত হা/৮২৮, ৮২৯, ৮৫৩; আলবানী, ছিফাতু ছালা-তিন্নবী পৃঃ ৮৯-১০২, ১৩৭
[70] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮২৫, ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২; মুওয়াত্ত্বা (মুলতান, পাকিস্তান ১৪০৭/১৯৮৬) হা/৪৬ ‘ছালাত’ অধ্যায়, পৃঃ ৫২।
[71] . দারাকুৎনী হা/১২৫৩-৫৫, ৫৭, ৫৯; আবুদাঊদ, তিরমিযী, দারেমী, মিশকাত হা/৮৪৫।
[72] . মুনযেরী, ছহীহ আত-তারগীব হা/৫১১, হাশিয়া আলবানী, ১/২৭৮ পৃঃ ।
[73] . বুখারী তা‘লীক্ব ১/১০৭ পৃঃ, হা/৭৮০; ফাৎহুল বারী হা/৭৮০-৮১ ‘সশব্দে আমীন বলা’ অনুচ্ছেদ-১১১।
[74] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/৫৭৫, অনুচ্ছেদ-১৩৯।
[75] . তিরমিযী, আবুদাঊদ প্রভৃতি; মিশকাত হা/৮১৮ -এর টীকা-আলবানী, ‘তাকবীরের পর যা পড়তে হয়’ অনুচ্ছেদ-১১; দ্রঃ মাসিক আত-তাহরীক, রাজশাহী ৭ম বর্ষ ১০ম সংখ্যা, জুলাই ২০০৪, প্রশ্নোত্তর: ৪০/৪০০, পৃঃ ৫৫-৫৬ ।
[76] . আহমাদ, ইবনু মাজাহ হা/৮৫৬; ছহীহ আত-তারগীব হা/৫১২।
[77] . আর-রাওযাতুন নাদিইয়াহ ১/২৭১।
[78] . দারাকুৎনী হা/১২৫৬-এর ভাষ্য, আর-রাওযাতুন নাদিইয়াহ ১/২৭২; নায়লুল আওত্বার ৩/৭৫।
[79] . বায়হাক্বী, হাকেম, ছিফাত ৬৯ পৃঃ।
[80] . আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৮৮১।
[81] . আহমাদ, আবুদাঊদ হা/৮৮৫; ইবনু মাজাহ হা/৮৮৮; আলবানী, ছিফাত, ১১৩ পৃঃ, ‘রুকূর দো‘আ সমূহ’ অনুচ্ছেদ, টীকা-২ ও ৩।
[82] . তিরমিযী, আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৮৮০, ৮৮৩ ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘রুকূ‘ অনুচ্ছেদ-১৩।
[83] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮৭১; নায়লুল আওত্বার ৩/১০৬।
[84] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮৭৪-৭৭; বুখারী হা/৭৩২-৩৫, ৭৩৮; মুসলিম হা/৮৬৮, ৯০৪, ৯১৩ ‘ছালাত’ অধ্যায়; ছিফাতু ছালা-তিন্নবী, ১১৭-১৯ পৃঃ।
[85] . বুখারী, মিশকাত হা/৮৭৭, ‘রুকূ’ অনুচ্ছেদ-১৩।
[86] . ইবনু মাজাহ হা/৩৮০১; যঈফুল জামে‘ হা/১৮৭৭।
[87] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৭৯০ ‘ছালাতের বিবরণ’ অনুচ্ছেদ-১০; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১২১।
[88] . আবুদাঊদ, তিরমিযী প্রভৃতি, মিশকাত হা/৮৭৮, আবু মাস‘ঊদ আনছারী (রাঃ) হ’তে; নায়ল ৩/১১৩-১৪ পৃঃ।
[89] . বুখারী, মিশকাত হা/৭৯২।
[90] . তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত হা/৮০৪।
[91] . মুসলিম, বুখারী, মিশকাত হা/৭৯৭,৭৯৮।
[92] . দারুল ইফতা, মাজমূ‘আ রাসা-ইল ফিছ ছালাত (রিয়াদ: ১৪০৫ হিঃ), পৃঃ ১৩৪-৩৯; বদীউদ্দীন শাহ রাশেদী সিন্ধী, যিয়াদাতুল খুশূ‘ (কুয়েত, ১৪০৬/১৯৮৬), পৃঃ ১-৩৮।
[93] . বিস্তারিত দেখুন : আলবানী, ছিফাতু ছালা-তিন্নবী, পৃঃ ১২০ টীকা, ‘ক্বওমা দীর্ঘ করা’ অনুচ্ছেদ; আলবানী, মিশকাত হা/৮০৪ টীকা, ‘ছালাতের বিবরণ’ অনুচ্ছেদ-১০; মুহিববুল্লাহ শাহ রাশেদী সিন্ধী, নায়লুল আমানী (করাচী তাবি) পৃঃ ১-৪২; মাসিক আত-তাহরীক, রাজশাহী, ডিসেম্বর’ ৯৮, ২য় বর্ষ ৩য় সংখ্যা, পৃঃ ৫০-৫১।
[94] . নায়লুল আওত্বার ৩/১৯ পৃঃ।
[95] . ‘আশারায়ে মুবাশ্শারাহ’ অর্থাৎ স্ব স্ব জীবদ্দশায় জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত উচ্চ মর্যাদা সম্পন্ন দশজন ছাহাবী। তাঁরা হলেন : ১.আবুবকর ছিদ্দীক্ব ‘আব্দুল্লাহ বিন ‘উছমান আবু কুহাফা (মৃঃ ১৩ হিঃ বয়স ৬৩ বৎসর)। ২. ‘উমার ইবনুল খাত্ত্বাব (মৃঃ ২৩ হিঃ বয়স ৬০) ৩. ‘উছমান ইবনু ‘আফফান (মৃঃ ৩৫ হিঃ বয়স অন্যূন ৮৩) ৪. ‘আলী ইবনু আবী ত্বালিব (মৃঃ ৪০ হিঃ বয়স ৬০) ৫. আবু ‘উবায়দাহ ‘আমের বিন ‘আব্দুল্লাহ ইবনুল জাররাহ (মৃঃ ১৮ হিঃ বয়স ৫৮) ৬. ‘আব্দুর রহমান বিন ‘আওফ (মৃঃ ৩২ হিঃ বয়স ৭৫) ৭. ত্বাল্হা বিন ‘উবায়দুল্লাহ (মৃঃ ৩৬ হিঃ বয়স ৬২) ৮. যোবায়ের ইবনুল ‘আওয়াম (মৃঃ ৩৬ হিঃ বয়স ৭৫) ৯. সা‘ঈদ বিন যায়েদ বিন ‘আমর (মৃঃ ৫১ হিঃ বয়স ৭১) ১০. সা‘দ বিন আবী ওয়াক্ক্বাছ (মৃঃ ৫৫ হিঃ বয়স ৮২) রাযিয়াল্লা-হু ‘আনহুম।
[96] . ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১০৭ পৃঃ ; ফাৎহুল বারী ২/২৫৮ পৃঃ, হা/৭৩৭-এর ব্যাখ্যা, ‘আযান’ অধ্যায়-১০, অনুচ্ছেদ-৮৪।
[97] . মাজদুদ্দীন ফীরোযাবাদী (৭২৯-৮১৭ হিঃ), সিফরুস সা‘আদাত (লাহোর : ১৩০২ হিঃ, ফার্সী থেকে উর্দূ), ১৫ পৃঃ।
[98] . তুহফাতুল আহওয়াযী ২/১০০, ১০৬ পৃঃ; আলবানী, ছিফাতু ছালা-তিন্নবী পৃঃ ১০৯।
[99] . ফাৎহুল বারী ২/২৫৭ পৃঃ, হা/৭৩৬-এর ব্যাখ্যা, ‘আযান’ অধ্যায়-১০, অনুচ্ছেদ-৮৪।
[100] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, বুখারী, মিশকাত হা/৭৯৩-৯৪ ‘ছালাতের বিবরণ’ অনুচ্ছেদ-১০।
[101] . বায়হাক্বী, মা‘রিফাতুস সুনান ওয়াল আছার হা/৮১৩, ‘মুরসাল হাসান’ ২/৪৭২ পৃঃ; মুওয়াত্ত্বা মালেক ‘ছালাত শুরু’ অনুচ্ছেদ; ‘মুরসাল ছহীহ’, মিশকাত হা/৮০৮; নায়লুল আওত্বার ৩/১২-১৩; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১০৮।
[102] . মুসলিম হা/৮৬৫ ‘ছালাত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৯।
[103] . তিরমিযী, আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৮০৯, ‘ছালাতের বিবরণ’ অনুচ্ছেদ-১০।
[104] . নায়লুল আওত্বার ৩/১৪ পৃঃ; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১০৮।
[105] . মিশকাত হা/৮০৯-এর টীকা (আলবানী) ১/২৫৪ পৃঃ।
[106] . হুজ্জাতুল্লা-হিল বালিগাহ ২/১০ পৃঃ।
[107] . নায়লুল আওত্বার ৩/১২; ফাৎহুল বারী ২/২৫৭।
[108] . নায়লুল আওত্বার ৩/১২; ছিফাত ১০৯।
[109] . বুখারী, মুসলিম, ছহীহ আত-তারগীব হা/১৬; মিশকাত হা/৪৪।
[110] . হুজ্জাতুল্লা-হিল বালিগাহ ২/১০ পৃঃ।
[111] . ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/৬৯৪।
[112] . মাসায়েলে ইমাম আহমাদ, (মদীনা ত্বাইয়েবাহ : ১৪০৬/১৯৮৬, ১ম সংস্করণ) মাসআলা-৩২০।
[113] . আলবানী, ছিফাতু ছালা-তিন্নবী ১২১ পৃঃ।
[114] . ইবনুল ক্বাইয়িম, বাদায়ে‘উল ফাওয়ায়েদ ৩/৮৯-৯০; মাসায়েলে ইমাম আহমাদ, মাসআলা-৩২০, ১/২৩৬ পৃঃ।
[117] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮৮৭, ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।
[118] . আবুদাঊদ হা/৮৪০; ঐ, মিশকাত হা/৮৯৯ অনুচ্ছেদ-১৪।
[119] . আবুদাঊদ হা/৮৩৮; ঐ, মিশকাত হা/৮৯৮ অনুচ্ছেদ-১৪, টীকা, পৃঃ ১/২৮২; মির‘আত ৩/২১৭-১৮; ইরওয়া হা/৩৫৭।
[120] . ‘কেননা দুই হাতও সিজদা করে যেমন মুখমন্ডল সিজদা করে থাকে’। -মুওয়াত্ত্বা, মিশকাত হা/৯০৫ ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।
[121] . ফিক্বহুস্ সুন্নাহ ১/১২৩; আবুদাঊদ, তিরমিযী, নায়লুল আওত্বার ৩/১২১।
[122] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, বুখারী, মিশকাত হা/৭৯২ অনুচ্ছেদ-১০, হা/৮৮৮ অনুচ্ছেদ-১৪।
[123] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮৯১ অনুচ্ছেদ-১৪।
[124] . আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৮০১।
[125] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৮৮৮ ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।
[126] . মুসলিম, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৮৯০।
[127] . বুখারী, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৭৯২, ৮০১।
[128] . সুবুলুস সালাম শরহ বুলূগুল মারাম হা/২৮২-এর আলোচনা দ্রষ্টব্য, ‘সিজদার অঙ্গ সমূহ’ অধ্যায়, ১/৩৭৩ পৃঃ ; যঈফুল জামে‘ হা/৬৪৩; সিলসিলা যঈফাহ হা/২৬৫২।
[129] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮৯৪, অনুচ্ছেদ-১৪, হা/৮৭৩, অনুচ্ছেদ-১৩; নায়ল ৩/১০৯; মির‘আত ১/৬৩৫; ঐ, ৩/২২১-২২।
[130] . ইবনু মাজাহ হা/৮৮৮; আহমাদ, আবুদাঊদ, প্রভৃতি, ছিফাত পৃঃ ১১৩, ১২৭।
[131] . আবুদাঊদ হা/৮৮৮; নাসাঈ, মিশকাত হা/৮৮৩।
[132] . নাসাঈ, ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১২৬।
[133] . ইবনু মাজাহ হা/৮৯৭; নাসাঈ, দারেমী, মিশকাত হা/৯০১, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘সিজদা ও উহার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।
[134] . বুখারী, মিশকাত হা/৭৯৬, অনুচ্ছেদ-১০; নায়ল ৩/১৩৮।
[135] . বুখারী, ফাৎহ সহ হা/৮২৪, ‘ওঠার সময় কিভাবে মাটির উপরে ভর দেবে’ অনুচ্ছেদ-১৪৩, ‘আযান’ অধ্যায়-১৩, ২/৩৫৩-৫৪ পৃঃ।
[136] . ছিফাত, ১৩৭ পৃঃ ; সিলসিলা যঈফাহ হা/৫৬২, ৯২৯, ৯৬৭; নায়ল ৩/১৩৮-১৩৯।
[137] . বুখারী, ছিফাত, পৃঃ ১৩৬-৩৭ টীকা; তিরমিযী, আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৮০১; ইরওয়া হা/৩০৫, ৩৬২; ২/১৩, ৮২-৮৩ পৃঃ।
[138] . ইবনু মাজাহ হা/১৪২৪ ‘ছালাত’ অধ্যায়-২, অনুচ্ছেদ-২০১।
[139] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২৯০ ‘পবিত্রতা’ অধ্যায়-৩; মুসলিম, মিশকাত হা/২৯৮; আহমাদ হা/১৭৭২৯, ছিফাত, ১৩১ পৃঃ।
[140] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৫৫৮১ ‘ক্বিয়ামতের অবস্থা’ অধ্যায়-২৮, ‘হাউয ও শাফা‘আত’ অনুচ্ছেদ-৪; ছিফাত, ১৩১ পৃঃ।
[141] . ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১২৯; আবুদাঊদ, তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত হা/৯১৫, ‘তাশাহহুদ’ অনুচ্ছেদ-১৫।
[142] . ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১২৯; মির‘আত ১/৭০৪; ঐ, পৃঃ ৩/২৯৪-৯৫, হা/৯৪৭, ৯৪৯।
[143] . বুখারী, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৭৯২,৮০১; নায়ল ৩/১৪৩-৪৫ ‘তাশাহহুদে বসার নিয়ম’ অনুচ্ছেদ।
[144] . ছহীহ ইবনু হিববান হা/১৮৬২,৬৭,৭৩; বুখারী হা/৮২৮, আবুদাঊদ হা/৭৩০; ঐ, মিশকাত হা/৭৯১, ৮০১।
[145] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯০৭ ‘তাশাহহুদ’ অনুচ্ছেদ-১৫।
[146] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯০৬, ৯০৮। ৫৩ -এর ন্যায় অর্থ কনিষ্ঠা, অনামিকা ও মধ্যমা অঙ্গুলী মুষ্টিবদ্ধ করা ও বৃদ্ধাঙ্গুলীকে তাদের সাথে মিলানো এবং শাহাদাত অঙ্গুলীকে স্বাভাবিক অবস্থায় ছেড়ে দেওয়া।
[147] . মির‘আত ৩/২২৯; আলবানী, মিশকাত হা/৯০৬ -এর টীকা।
[148] . মির‘আত ৩/২২৯ পৃঃ।
[149] . নাসাঈ হা/১২৭৬; মুসলিম, মিশকাত হা/৯৮৩, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, অনুচ্ছেদ-১৯।
[150] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৭৫৭ ‘সতর’ অনুচ্ছেদ-৮ ; মির‘আত হা/৭৬৩, ১/৬৬৯ পৃঃ, ঐ, ২/৪৭৩ পৃঃ।
[151] . আলবানী, মিশকাত হা/৯০৬-এর টীকা-২ দ্রষ্টব্য; ঐ, ছিফাতু ছালা-তিন্নবী, পৃঃ ১৪০; মির‘আত ৩/২২৯।
[152] . আহমাদ, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/৯১৭, ৯১১; আবুদাঊদ হা/৯৯০; নাসাঈ হা/১২৭৫; মিশকাত হা/৯১২।
* ক্বাযী ‘আয়ায (৪৭৬-৫৪৪ হিঃ) বলেন, আল্লাহর একত্ববাদের সাক্ষ্য এবং শেষনবীর রিসালাতের সাক্ষ্য শামিল থাকায় অন্য দো‘আ সমূহের উপর প্রাধান্যের কারণে যিকরের এই বিশেষ অনুষ্ঠানটিকে সামষ্টিক ভাবে তাশাহহুদ বলা হয়’। -মির‘আত ৩/২২৭।
[153] . মির‘আত ১/৬৬৪-৬৫; ঐ, ৩/২৩৩-৩৪, হা/৯১৫ -এর ভাষ্য দ্রঃ।
[154] . মির‘আত ১/৬৭৮-৬৮০; ঐ, ৩/২৫৩-৫৫।
[155] . নাসাঈ, মিশকাত হা/৯২২, ‘নবীর উপরে দরূদ ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৬।
[156] . ‘মাছূরাহ’ অর্থ ‘হাদীছে বর্ণিত’। সেই হিসাবে হাদীছে বর্ণিত সকল দো‘আই মাছূরাহ। কেবলমাত্র অত্র দো‘আটি নয়। তবে এ দো‘আটিই এদেশে ‘দো‘আয়ে মাছূরাহ’ হিসাবে প্রসিদ্ধি লাভ করেছে। -লেখক।
[157] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯৪০-৪১।
[158] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮১৩ ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘তাকবীরের পরে কি পড়তে হয়’ অনুচ্ছেদ-১১।
[159] . আবুদাঊদ হা/৭৯৩, ‘ছালাত’ অধ্যায়-২, অনুচ্ছেদ-১২৮; ছহীহ ইবনু হিববান হা/৮৬৫।
[160] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮১৩ ‘তাকবীরের পর যা পড়তে হয়’ অনুচ্ছেদ-১১; নববী, রিয়াযুছ ছালেহীন ‘যিকর’ অধ্যায় হা/১৪২৪।
[161] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৯০৯; মির‘আত হা/৯১৫, ৩/২৩৫।
[162] . মুসলিম, আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৯৭৮ ‘ছালাতের মাঝে যে সকল কাজ অসিদ্ধ এবং যা সিদ্ধ’ অনুচ্ছেদ-১৯ ; মির‘আত হা/৯৮৫, ৩/৩৩৯-৪০ পৃঃ।
[163] . বুখারী হা/৪৫২২, ৬৩৮৯; বাক্বারাহ ২/২০১; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২৪৮৭ ‘দো‘আসমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘সারগর্ভ দো‘আ’ অনুচ্ছেদ-৯।
[164] . আলে ইমরান ৩/১১৯, ৩৮; ইবরাহীম ১৪/৩৯; গাফির/মুমিন ৪০/১৯।
[165] . বাক্বারাহ ২/২১৬।
[166] . আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৯৫০, ‘তাশাহহুদে দো‘আ’ অনুচ্ছেদ-১৭।
[167] . আবুদাঊদ, ইবনু খুযায়মা, ছিফাত, পৃঃ ১৬৮।
[168] . আলবানী, তামামুল মিন্নাহ ১৭১ পৃঃ।
[169] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৯৫৯; বুখারী ফাৎহসহ হা/৮৪১-৪২।
[170] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯৬০, ‘ছালাত পরবর্তী যিকর’ অনুচ্ছেদ-১৮।
[171] . বুখারী, মুসলিম, মিশকাত হা/৯৪৪-৪৬; মির‘আত হা/৯৫১-৫৪ -এর ব্যাখ্যা, ৩/৩০০-০৪।
[172] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯৪৭ ‘তাশাহহুদে দো‘আ’ অনুচ্ছেদ-১৭।
[173] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মুসলিম, মিশকাত হা/৯৫৯, ৯৬১ ‘ছালাত পরবর্তী যিকর’ অনুচ্ছেদ-১৮।
[174] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯৬০। উল্লেখ্য যে, শায়খ জাযারী বলেন, এই সাথে ‘ইলায়কা ইয়ারজি‘উস সালাম, হাইয়েনা রববানা বিস সালা-ম, ওয়া আদখিলনা দা-রাকা দা-রাস সালাম…’-বৃদ্ধি করার কোন ভিত্তি নেই। এটি কোন গল্পকারের সৃষ্টি। -মিশকাত আলবানী হা/৯৬১-এর টীকা দ্র:।
[175] . যিলযাল ৯৯/৪; নায়ল ৪/১০৯-১০ পৃঃ।
[176] . সালাম ফিরানোর পরে রাসূল (ছাঃ) এটুকু তাঁর সর্বোচ্চ স্বরে পড়তেন। মুসলিম, মিশকাত হা/৯৬৩।
[177] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯৬৩, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘ছালাতের পর যিকর’ অনুচ্ছেদ-১৮।
[178] . আহমাদ, আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৯৪৯।
[179] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৯৬২।
[180] . আবুদাঊদ হা/১৫২৯, ‘ছালাত’ অধ্যায়-২, ‘ক্ষমা প্রার্থনা’ অনুচ্ছেদ-৩৬১।
[181] . বুখারী, মিশকাত হা/৯৬৪।
[182] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২৪৫৮ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘আশ্রয় প্রার্থনা’ অনুচ্ছেদ-৮।
[183] . মুসলিম, মিশকাত হা/২৩০১ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়, ‘তাসবীহ ও হামদ পাঠের ছওয়াব’ অনুচ্ছেদ-৩; আবুদাঊদ হা/১৫০৩।
[184] . তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/১০২ ‘ঈমান’ অধ্যায়-১, ‘তাক্বদীরের প্রতি বিশ্বাস’ অনুচ্ছেদ-৩; মুসলিম, মিশকাত হা/৮৯।
[185] . তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত হা/২৪৭৮ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘আশ্রয় প্রার্থনা’ অনুচ্ছেদ-৮।
[186] . মুসলিম, মিশকাত হা/২৪৮৪ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘সারগর্ভ দো‘আ’ অনুচ্ছেদ-৯।
[187] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯৬৬, ৯৬৭, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘ছালাত পরবর্তী যিকর’ অনুচ্ছেদ-১৮।
[188] . মুসলিম, মিশকাত হা/৯৬৭।
[189] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মুসলিম, মিশকাত হা/২৩৮৭-৮৮ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘সকালে, সন্ধ্যায় ও শয়নকালে কি দো‘আ পড়তে হয়’ অনুচ্ছেদ- ৬।
[190] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২২৯৬-৯৮, ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘তাসবীহ, তাহমীদ, তাহলীল ও তাকবীর পাঠের ছওয়াব’ অনুচ্ছেদ-৩; বুখারী হা/৭৫৬৩ ‘তাওহীদ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-৫৮।
[191] . ইবনু কাছীর বলেন, সঠিক কথা এই যে, কুরসী ও আরশ পৃথক বস্ত্ত এবং আরশ কুরসী হ’তে বড়, বিভিন্ন হাদীছ ও আছার থেকে যা প্রমাণিত হয়’ (ঐ, তাফসীর)। যেমন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, কুরসীর তুলনায় সপ্ত আকাশ ও পৃথিবী ময়দানে পড়ে থাকা একটি ছোট লোহার বেড়ীর ন্যায়। আরশের তুলনায় কুরসী একই রূপ ছোট হিসাবে গণ্য। – ইবনু কাছীর, তাফসীর বাক্বারাহ ২/২৫৫; সিলসিলা ছহীহাহ হা/১০৯।
[192] . নাসাঈ কুবরা হা/৯৯২৮, সিলসিলা ছহীহাহ হা/৯৭২; মিশকাত হা/৯৭৪, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, অনুচ্ছেদ-১৮; মুসলিম, বুখারী, মিশকাত হা/২১২২-২৩ ‘কুরআনের ফাযায়েল’ অধ্যায়-৮।
[193] . তিরমিযী, বায়হাক্বী (দা‘ওয়াতুল কাবীর), মিশকাত হা/২৪৪৯, ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দো‘আ’ অনুচ্ছেদ-৭ ; ছহীহাহ হা/২৬৬।
[194] . তিরমিযী, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/২৩৫৩ ‘দো‘আসমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘ক্ষমা প্রার্থনা ও তওবা করা’ অনুচ্ছেদ-৪; সিলসিলা ছহীহাহ হা/২৭২৭।
[195] . মুসলিম, মিশকাত হা/২৩২৫ ‘ক্ষমা প্রার্থনা ও তওবা করা’ অনুচ্ছেদ-৪।
[196] . আহমাদ, আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/৯৬৯, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘ছালাত পরবর্তী যিকর’ অনুচ্ছেদ-১৮।
[197] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২১৩২ ‘কুরআনের ফাযায়েল’ অধ্যায়-৮।
[198] . বুখারী (দিল্লী ছাপা) ১/৭৬ পৃঃ; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৭১০, ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘মসজিদ ও ছালাতের স্থানসমূহ’ অনুচ্ছেদ-৭ ; إِنَّ الْمُصَلِّى يُنَاجِى رَبَّهُ আহমাদ, মিশকাত হা/৮৫৬ ‘ছালাতে ক্বিরাআত’ অনুচ্ছেদ-১২।
[199] . আহমাদ, আবুদাঊদ প্রভৃতি, মিশকাত হা/২২৩০ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ২য় পরিচ্ছেদ।
[200] . আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/৩১২ ‘ত্বাহারৎ’ অধ্যায়-৩, ‘যা ওযূ ওয়াজিব করে’ অনুচ্ছেদ-১, পরিচ্ছেদ-২।
[201] . যা-দুল মা‘আ-দ (বৈরূত : মুওয়াসসাসাতুর রিসালাহ, ২৯তম সংস্করণ ১৯৯৬), ১/২৫০।
[202] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮৯৪ ‘সিজদা ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪ ; নায়ল ৩/১০৯ পৃঃ।
[203] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮১৩ ‘তাকবীরের পর যা পড়তে হয়’ অনুচ্ছেদ-১১।
[204] . আহমাদ, মিশকাত হা/৫৩৩৪ ‘হৃদয় গলানো’ অধ্যায়-২৬, ‘লোক দেখানো ও শুনানো’ অনুচ্ছেদ-৫।
[205] . আবুদাঊদ, মিশকাত হা/২২৪৪, ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯।
[206] . আবুদাঊদ হা/১৪৮৬-৮৭, ৮৯; ঐ, মিশকাত হা/২২৫৬।
[207] . আবুদাঊদ, তিরমিযী, মিশকাত হা/২২৪৩, ৪৫, ২২৫৫ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯; আলবানী বলেন, দো‘আর পরে দু’হাত মুখে মোছা সম্পর্কে কোন ছহীহ হাদীছ নেই। মিশকাত, হাশিয়া ২/৬৯৬ পৃঃ; ইরওয়া হা/৪৩৩-৩৪, ২/১৭৮-৮২ পৃঃ।
[208] . মুসলিম হা/৪৯৯, ‘ঈমান’ অধ্যায়-১, ‘উম্মতের জন্য রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর দো‘আ করা’ অনুচ্ছেদ-৮৭।
[209] . মুসলিম হা/৪৫৮৮ ‘জিহাদ’ অধ্যায়-৩২, অনুচ্ছেদ-১৮, ‘বদরের যুদ্ধে ফেরেশতাগণের দ্বারা সাহায্য প্রদান’।
[210] . বুখারী, মিশকাত হা/৩৯৭৬ ‘জিহাদ’ অধ্যায়-১৯, অনুচ্ছেদ-৫; বুখারী হা/৪৩৩৯ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৮০, ‘দো‘আয় হাত উঁচু করা’ অনুচ্ছেদ-২৩।
[211] . এটি ছিল ৮ম হিজরীতে সংঘটিত ‘হোনায়েন’ যুদ্ধের পরপরই। বুখারী হা/৪৩২৩, ‘যুদ্ধ-বিগ্রহ সমূহ’ অধ্যায়-৬৪, ‘আওত্বাস যুদ্ধ’ অনুচ্ছেদ-৫৬।
[212] . বুখারী, আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৬১১; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৫৯৯৬।
[213] . আবুদাঊদ হা/১৮৭২; মুসলিম, মিশকাত হা/২৫৫৫।
[214] . নাসাঈ হা/৩০১১।
[215] . বুখারী হা/১৭৫১-৫৩, ‘হজ্জ’ অধ্যায়-২৫, ‘জামরায় কংকর নিক্ষেপ ও হাত উঁচু করে দো‘আ’ অনুচ্ছেদ-১৩৯-৪২।
[216] . মুসলিম, মিশকাত হা/২৭৬০।
[217] . ছহীহ আল-আদাবুল মুফরাদ হা/৪৬১; ফাতাওয়া লাজনা দায়েমা ৮/২৩০-৩১; ফাতাওয়া আরকানিল ইসলাম পৃঃ ৩৯২।
[218] . বাক্বারাহ ২/১৮৬, মুমিন/গাফের ৪০/৬০; বুখারী ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৮০, অনুচ্ছেদ-২৪, ২৫ ও অন্যান্য অনুচ্ছেদ সমূহ।
[219] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮৭৩ ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘রুকূ’ অনুচ্ছেদ-১৩ ; নায়ল ৩/১০৯ পৃঃ।
[220] . বুখারী হা/৪৫২২; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/২৪৮৭, ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘সারগর্ভ দো‘আ’ অনুচ্ছেদ-৯।
[221] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/১০৪৩; আবুদাঊদ হা/১২৬৫-৬৭; তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/১০৪৪ ‘ছালাতের নিষিদ্ধ সময় সমূহ’ অনুচ্ছেদ-২২।
[222] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৬৬২ ‘আযানের ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-৫।
[223] . তিরমিযী, আবুদাঊদ, মিশকাত হা/১১৭১-৭২; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মুসলিম, মিশকাত হা/১১৬৫, ১১৭৯-৮০; মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৬৬২; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৪২-৪৩।
[224] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/১১৬৫ ‘সুন্নাত সমূহ ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-৩০।
[225] . আবুদাঊদ, নাসাঈ, মিশকাত হা/১০৬৬ ‘ছালাত’ অধ্যায়-৪, ‘জামা‘আত ও উহার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-২৩।
[226] . আবুদাঊদ হা/১০০৬, ‘ফরয ছালাতের স্থানে নফল আদায়কারী মুছল্লী সম্পর্কে’ অনুচ্ছেদ-১৯৫।
[227] . আবুদাঊদ হা/১০৪৪; মিশকাত হা/১৩০০ ‘ছালাত’ অধ্যায়, ‘রামাযান মাসে রাত্রি জাগরণ’ অনুচ্ছেদ-৩৭।
[228] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৭১৪, ১২৯৫, অনুচ্ছেদ-৭ ও ১৭; আবুদাঊদ হা/১০৪৩।
[229] . ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৩৬ পৃঃ।
[230] . ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৩৭ পৃঃ; ইরওয়া হা/৪৫৭, ২/২০৯ পৃঃ; আবুদাঊদ, তিরমিযী, ইরওয়া হা/৪৬৯-৭০।
[231] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, ইরওয়া ২/১৯১ পৃঃ।
[232] . মুসলিম, সুনান, ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৩৭ পৃঃ।
[233] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, তিরমিযী, মিশকাত হা/১১৮৮, ১২০৬ ‘রাত্রির ছালাত’ অনুচ্ছেদ-৩১; মির‘আত ৪/১৬৮, ১৯১ পৃঃ।
[234] . তিরমিযী, মুসলিম, মিশকাত হা/১১৫৯ ‘সুন্নাত সমূহ ও তার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-৩০।
[235] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/১১৬০; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/১৪০-৪১ পৃঃ।
[236] . আবুদাঊদ হা/৮৬৪-৬৬; তিরমিযী, নাসাঈ, আহমাদ, মিশকাত হা/১৩৩০, ‘ছালাতুত তাসবীহ’ অনুচ্ছেদ-৪০।
[237] . মুসলিম, মিশকাত হা/৫৩৮৩ ‘ফিৎনা সমূহ’ অধ্যায়-২৭, পরিচ্ছেদ-১।
[238] . মুসলিম, মিশকাত হা/৮৯৬-৯৭, ‘সিজদার ফযীলত’ অনুচ্ছেদ-১৪।
[242] . মুসলিম হা/১৫৬০/৬৮০ ‘মসজিদসমূহ’ অধ্যায়-৫ ‘ক্বাযা ছালাত দ্রুত আদায় করা মুস্তাহাব’ অনুচ্ছেদ-৫৫।
[243] . নাসাঈ হা/৬৬২; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/৯১ পৃঃ; নায়ল ২/৯০ পৃঃ।
[244] . মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মিশকাত হা/৬০৩-০৪ ‘আগেভাগে ছালাত আদায়’ অনুচ্ছেদ-২; মুসলিম, মিশকাত হা/৬৮৪, ‘দেরীতে আযান’ অনুচ্ছেদ-৬; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/৮২, ২০৫।
[245] . আলোচনা দ্রষ্টব্য: আলবানী-মিশকাত হা/৬০৩, টীকা-২।
[246] . মুসলিম, মিশকাত হা/২৮ ‘ঈমান’ অধ্যায়।
[247] . আল-ফুরক্বান ২৫/৭১; যুমার ৩৯/৫৩।
[248] . আবুদাঊদ হা/৮৬৪-৬৬; তিরমিযী, নাসাঈ, মিশকাত হা/১৩৩০, ‘ছালাতুত তাসবীহ’ অনুচ্ছেদ-৪০; ফিক্বহুস সুন্নাহ ১/২০৫।
Post a Comment
Please Comment Below. One Comment From You Impressing Me. Thank You!
EmoticonClick to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.